মেটাভার্সে কি ? এটা দিয়ে কি করা হবে।এটা কি মাথায় দিবে নাকি খাবে এ ব্যপারে আজকে আমরা একটু কথা বলার চেষ্টা করবো।
Image src
সাধারন কথায় এটা একটা ভার্চুয়াল দুনিয়া । এখানে আপনি সরাসরি প্রবেশ করতে পারবেন। বলতে গেলে এটি আমাদের স্বপ্নের জগত। আমরা ইচ্চে করলে কয়েক বছর আগে চলে যেতে পারবো।এর মাধ্যমে মানুষ সবার সাথে কথা বলা থেকে শুরু করে খেলাধুলা করতে পারবে।
বলতে গেলে এটাকে প্রান দেওয়া হবে ধরা চলে। এখানে একটা পরিবেশ থাকবে সবার সাথে খেলাধুলা মিটিং করা থেকে শুরু করে বিয়ের অনুষ্ঠান পর্যন্ত করা যাবে।মার্ক জাকারবার্গ এর কথা মতো এখানে সবাকিছু করা জাবে বাস্তব জীবন এর।
এসব কাজ গুলো করা হবে নানা রকম ডিভাইস এর মাধ্যমে। জারা মেটা্র্ভাস এ প্রবেশ করবে তাদের লাগতে পারে চশমা ,স্মার্টফোন,কম্পিউটার ইত্যাদি।
আমাদের জীবনে কি কি কাজে আসবে এ মেটাভার্স
Image src
আমরা এখন অব্দি বিভিন্ন অনুষ্ঠান থেকে শুরু করে বিভিন্ন প্রোগ্রাম আমরা করে থাকি সেখানে উপস্থিত হয়ে কিন্তু যখন মেটাভার্স পুরোপুরি চালু হয়ে যাবে তখন আমরা ঘরে বসেই সেটি উপভোগ করতে পারবো।বর্তমান যে করোনা মহামারি চলতেছে এসময় আমরা সামাজিক ভাবে কোনো বড় অনুষ্ঠান করতে পারি না কিন্তু মেটাভার্স এর মাধ্যমে তা করা সম্ভব হবে।
মেটাভার্স কি শুধু ফেসবুকের প্রকল্প?????
আমরা অনেকেই মনে করে থাকি মেটাভার্স বলতে ফেসবুকের নিজেস্ব।আমাদের এধারনাটা একদম ধরতে গেলে ভুল।এখানে মাইক্রোসফট ও চিপ প্রস্থুতকারক এনভিডিয়াসহ আরও অনেক মেটাভার্স তৈরির কথা ভাবছেন।বিভিন্ন ভিডিও গেমের কম্পানিগুলো ওলরেডি মেটাভার্স নিয়ে কাজ শুরু করেছে। খুবই মজার বিসয় হলো এরিমধ্যে কোকা-কলা ও ক্লিনিক মেটাভার্স জগতে তারাই সর্বপ্রথম ডিজিটাল টোকেস বিক্রি করেছে।