ভূমিকাঃ
হাইভ ব্লকচেইনের বিডি কমিউনিটিতে (#BDCommunity) যারা বাংলাভাষাভাষী রয়েছেন তাদেরকে উপকৃত করার জন্য আমি হাইভ এর বেসিক বিষয়গুলো নিয়ে নিয়মিত লিখে আসছি । (এই পোস্টের নিচের দিকে আপনি এরকম কিছু বেসিক টপিকের লিঙ্ক পেয়ে যাবে। প্রয়োজনে পড়ে আসতে পারেন) তারই ধারাবাহিকতায় আজকে একেবারে বেসিক একটি টপিক অর্থাৎ কি কি পদ্ধতিতে হাইভ থেকে আয় করা যায় তা নিয়ে লিখব । যে কোন প্লাটফর্মে কাজ শুরু করার আগে তার সবগুলো পদ্ধতি ভালো করে জানা উচিত এরপর কাজ শুরু করলে ভালো করা যাবে বলে আশা করা যায় । তাই আজকে আমি হাইভ থেকে টাকা উপার্জনের অন্তত পাঁচটি পদ্ধতির কথা বলব । আর কথা না বাড়িয়ে চলুন শুরু করি।
১। পোস্ট করে আয়ঃ
আমরা অনেকেই জানি যে, হাইভ ব্লকচেইন মূলত একটা ব্লগিং সাইট যেখানে পোস্ট করে অর্থ আয় করা যায় । অর্থাৎ এখানে আপনি একবার https://hive.blog/ সাইটে ভিজিট করেলে দেখতে পারবেন অনেক পোস্ট রয়েছে এবং অনেক পোস্টে প্রচুর অর্থ আয় হচ্ছে । আসলে এখানে টাকা ইনকাম করাটা খুব কঠিন কিছু নয় কারণ আপনার পোস্ট করার ক্ষেত্রে কোন ধরাবাধা নিয়ম নেই । আপনি আপনার পছন্দমত এবং আপনার যেখানে দখল ভালো এরকম যেকোনো বিষয় নিয়েই এখানে লিখতে পারেন । এখানে ট্রাভেল, ফটোগ্রাফি, আর্ট ইত্যাদি থেকে শুরু করে অনেক ভিন্ন ভিন্ন (ভ্যারাইটিস) রকমের কমিউনিটি রয়েছে । আপনি যেকোনো একটি কমিউনিটিতে সাথেসাথে সাবস্ক্রাইব করে সেই কমিউনিটিতে পোস্ট দিতে পারছেন । আপনার যেটাতে দখল ভালো আছে সেরকম একটা কমিউনিটি খুঁজে নিয়ে সেখানে আপনি আপনার কনটেন্ট গুলো গুছিয়ে আপলোড করলেই আপনার এখানে আয় শুরু হয়ে যাবে ।
Source: Image by Werner Moser from Pixabay
আপনার কনটেন্ট ভালো হলে আপনার কন্টেন্টে এখানকার ব্যবহারকারীরা ভোট দিবে । আর এই ভোট হচ্ছে অর্থ অর্থাৎ একেকজন তার পাওয়ার (হাইভ পাওয়ার মানে ভোট দেওয়ার যোগ্যতা) অনুসারে আপনার কনটেন্ট ভালোলাগার উপর আপনাকে ভোট দিবে এবং এটা আপনার পোস্ট এর রিওয়ার্ড (আয় বা পুরষ্কার) হিসেবে আপনি পাবেন । তবে খেয়াল রাখতে হবে, এখানে যেকোনো পোস্ট এর রিওয়ার্ড দুই ভাগে ভাগ হয় অর্ধেক (৫০%) হচ্ছে অথর (মানে যে পোস্ট বা কমেন্ট করল) আর বাকি অর্ধেক (৫০%) হচ্ছে কিউরেশন (যারা ভোট দিল) রিওয়ার্ড । যারা ভোট দেয় তাদেরকে বলা হচ্ছে কিউরেটর অর্থাৎ কিউরেশনের আরেক নাম ভোটারস রিওয়ার্ড । আর যারা কনটেন্ট তৈরি করেন অর্থাৎ পোস্ট দেন তারা হচ্ছেন ওই কনটেন্টের মালিক বা অথর ।
তাই আপনার ভাল কোন একটি পোস্টে যদি ৫ (পাঁচ) ডলার পরিমাণ আপভোট বা ভোট পড়ে তাহলে আপনি অর্ধেক পরিমাণ অর্থাৎ আড়াই ডলার পাবেন অথর রিওয়ার্ড হিসেবে । আর এভাবে করেই পোস্ট দেয়ার মাধ্যমে আপনি এখান থেকে আয় করতে পারছেন ।
আপনি যে পরিমাণ অথর রিওয়ার্ড পাবেন অর্থাৎ একটু আগের উদাহরণে যে ২.৫ (আড়াই) ডলার বলা হয়েছে সেটা আপনি দুই ভাগে পাবেন অর্থাৎ অর্ধেক (ওই ৫০% এর ৫০% মানে ২.৫ ডলারের ৫০% অর্থাৎ ১.২৫ ডলার পরিমান) পাবেন হচ্ছে HBD (Hive Dollar) তে আর বাকি অর্ধেক (ওই ৫০% এর ৫০% মানে ২.৫ ডলারের ৫০% অর্থাৎ ১.২৫ ডলার পরিমান) পাবেন HP (Hive Power) । HBD যেহেতু একটা কারেন্সি আপনি এটাকে অন্য যেকোন একটা কারেন্সিতে কনভার্ট করে আপনার প্রয়োজনে ব্যবহার করতে পারবেন বা ক্যাশ করতে পারবেন তবে HP সরাসরি ট্রেড করতে না পারলেও আপনি চাইলে পাওয়ার ডাউন দিয়ে হাইবে (Hive) নিয়ে এসে ক্যাশ করতে পারবেন ।
অনেকগুলো কমিউনিটি থেকে যে কমিউনিটি আপনার পছন্দ হয় অথবা আপনার দক্ষতার সাথে মিলে যায় সেই কমিউনিটিতে গিয়ে সাবস্ক্রাইব করে সেখানে আপনি পোস্ট দিন । আপনার পোষ্টের কোয়ালিটি ভালো হলে খুব শীঘ্রই আপনি ভালো পরিমান আপভোট পেতে থাকবেন । অথবা আপনি আপনার নিজের ব্লগেও পোস্ট করতে পারবেন । শুধু খেয়াল রাখতে হবে আপনার পোষ্টের কোয়ালিটি এবং কনটেন্টটি যাতে ভালো হয় এবং কোথাও থেকে অনুকরণ করা না হয় । আর যদি ফটোগ্রাফি ভিত্তিক পোস্ট হয় হয়ে থাকে তাহলে তা যেন অবশ্যই আপনার নিজস্ব তোলা বা আকা ছবি হয় ।
এখানে মজার বিষয় হচ্ছে আপনি খুব ভালো একটা ছবি হয়তো ইনস্টাগ্রামে পোস্ট করলেন এতে আপনি কিছু লাইক পাবেন অথবা খুব ভালো একটি লেখা ফেসবুকে লিখলেন এতে আপনি হয়তো কিছু শেয়ার এবং লাইক পাবেন কিন্তু কোনো আর্থিক সুবিধা আপাতত পাবেন না । কিন্তু এখানে একেবারেই ব্যতিক্রম । আপনার কনটেন্ট যদি ভাল হয় যারাই আপনাকে লাইক দিবে প্রত্যেকটি লাইকি হচ্ছে আপনার জন্য এক একটি অথর রিওয়ার্ড মানে আয় এর খাট । তাই পোস্টিং এর মাধ্যমে আপনি এখান থেকে অথর রিওয়ার্ড আপনি পোস্ট করার ৭ দিনের মাথায় অর্জন করতে পারছেন । আপনি ধারণা নেয়ার জন্য চাইলে আমার পোস্টে গিয়ে আমার পোস্টগুলো দেখে নিতে পারেন ।
২। ভোট দিয়ে আয়ঃ
একটু আগের আলোচনা থেকে এটা বুঝতে পেরেছেন যে আপনি কোন পোস্ট করলে সেখানে যারা ভোট দিবে তাদের ভোটের দ্বারা আপনি অথর রিওয়ার্ড পাবেন কিন্তু যদি এমন হয় যে যারা পোস্ট দিবে শুধু তারাই রিওয়ার্ড পাবে তাহলে যারা ভোট দেওয়ার তারা আর ভোট দিবেনা । তাই হাইভে একটা সুন্দর সিস্টেম করা হয়েছে যা বর্তমানে ফিফটি ফিফটি মানে ৫০% অথর ও ৫০% কিউরেটর (পূর্বে ছিল ৭৫% অথর ও ২৫% কিউরেটর) অর্থাৎ যারা ভোট দিবে তারা পাবে ৫০% আর যারা পোস্ট করবে অর্থাৎ যেখানে ভোট দেওয়া হবে সেই অথর পাবে ৫০% পার্সেন্ট ।
Source: Image by Niek Verlaan from Pixabay
মনে করুন আপনি আপনার ভোটিং পাওয়ার দিয়ে কোন একটা পোস্টে ভোট দিলেন যার ভ্যালু হচ্ছে ১০ সেন্ট পরিমান । যেহেতু আপনি ভোট দিয়েছেন আপনি কিউরেশন করেছেন তাই আপনি ১০ সেন্ট এর ৫০% অর্থাৎ ৫ সেন্ট পাবেন কিউরেশন রিওয়ার্ড হিসেবে । তবে চাইলেও আপনি সারাদিন ভোট দিতে পারবেন না এখানে ভোটিং পাওয়ার কমে যাবে । ২৪ ঘন্টায় ২০% ভোটিং পাওয়ার রিফিল হয়। ১০০% কোন পোস্টে ভোট দিলে ২% ভোটিং পাওয়ার হারাবেন। এরকম। ভোটিন পাওয়ার সম্বন্ধে বিস্তারিত জানার জন্য পোস্টের নিচের লিঙ্ক থেকে বিস্তারিত জেনে নিতে পারেন ।
যার যত বেশি এইচপি থাকবে সে তত বেশি পরিমাণে কিউরেট করতে পারবে মানে ভোট দিয়েও এখান থেকে অর্থাৎ কাউকে লাইক দিয়ে টাকা উপার্জন করতে পারবে । টাকা বেশি উপার্জনের জন্য আপনার লাইক এর ভ্যালু যাতে বেশি হয় সেজন্য আপনার বেশি পরিমাণ এইচপি (HP) থাকা জরুরি । আপনার কম থাকলে আপনি লাইক দিলে পাবেন তবে কম পাবেন । আর এই কিউরেশন রিওয়ার্ড কে দুই ভাগে ভাগ করে দেয়া হয় অর্থাৎ ৫০% পার্সেন্ট দেওয়া হয় Hive টোকেনে আর বাকি 50 পার্সেন্ট দেওয়া হয় HP তে ।
৩। ভিডিও শেয়ার করে আয়ঃ
অনেকেরই হয়তো জানা নেই এখানে ভিডিও শেয়ার করেও আপনি খুব ভালো আয় করতে পারেন । এক্ষেত্রে হাইভ এর সাথে যেসব ভিডিও শেয়ারিং প্লাটফর্ম রয়েছে সেইসব প্ল্যাটফর্ম আপনাকে ব্যবহার করতে হবে । এক্ষেত্রে দুইটি জনপ্রিয় প্ল্যাটফর্ম হচ্ছে DTube এবং 3Speak । এই দুইটি সাইটে আপনি ভিডিও আপলোড করলে তা অটোমেটিক আপনার পোস্ট আকারে হাইভে দেখাবে । যেহেতু একই ব্লকচেইন টেকনোলজি ব্যবহার হয়েছে তাই এমনটি হবে । মজার ব্যাপার হচ্ছে ইউটিউব কিংবা অন্য ভিডিও শেয়ারিং প্লাটফর্ম গুলোতে আপনাকে একটা নির্দিষ্ট যোগ্যতা অর্জন করার পর থেকে আপনার কনটেন্ট কে আপনি মনিটাইজ করতে পারবেন । কিন্তু এখানে আপনি আপনার প্রথম ভিডিও থেকেই টাকা আয় করতে পারবেন ।
Source: Image by StockSnap from Pixabay
আপনার প্রথম ভিডিওটি যদি ভালো হয় এবং কোয়ালিটি সম্পন্ন হয় তাহলে সেই ভিডিওটিতে আপনি যথেষ্ট পরিমাণ লাইক পাবেন অর্থাৎ আপনি আপনার প্রথম ভিডিও থেকে আয় করতে পারবেন । এক্ষেত্রে আপনাকে অনেক দীর্ঘ সময় দিয়ে একটা নির্দিষ্ট যোগ্যতা অর্জন করার বা একটা নির্দিষ্ট সংখ্যক সাবস্ক্রাইবার করার প্রয়োজন পড়বে না । আর ভিডিওগুলো যেহেতু একটি পোস্ট তাই এর রিওয়ার্ড সিস্টেম হুবহু পোস্ট এর মত অর্থাৎ ৫০% পার্সেন্ট দেওয়া হয় HBD টোকেনে আর বাকি 50 পার্সেন্ট দেওয়া হয় HP তে । আমি হাইভে নিয়মিত ভিডিও আপলোড করে থাকি । আমি ব্যক্তিগতভাবে ইউটিউবে সময় কমিয়ে এখন ডিটিউব আর থ্রিস্পিক এ সময় দিচ্ছি । আপনি চাইলে আমার প্রোফাইল পরিচিতিতে গিয়ে আমার চ্যানেল হতে ভিডিওগুলো দেখে আসতে পারেন ।
সামান্য ভিডিও এডিটিং এর ধারণা, সাজিয়ে গুজিয়ে ভিডিও তৈরি করা এবং ক্যামেরার সামনে কথা বলতে পারার দক্ষতা থাকলে আপনি সহজেই ইংরেজিতে কনটেন্ট তৈরি করে ভিডিও শেয়ারিং এর মাধ্যমে এখান থেকে ভাল আয় করতে পারেন ।
৪। কমেন্ট করে আয়ঃ
অন্যান্য সোশ্যাল মিডিয়াতে কমেন্টগুলোও লাইক করা যায় । কেউ যদি কোন একটা কমেন্ট লাইক করে তাহলে সেটা থেকে অন্য পারফর্মে কিছু না পেলেও হাইভে আপনি অবশ্যই কিছু পাবেন । কারণ এখানে একেকটি কমেন্ট হল এক একটি পোস্ট । তাই আপনি যদি কোন ভালো কমেন্ট করেন আর সেই কমেন্টে যদি কেউ ভালো ভোটিং পাওয়ার দিয়ে আপভোট দেয় তাহলে সেই ভোটের অর্ধেক আপনি অথর রিওয়ার্ড হিসেবে পেয়ে যাবেন ।
Source: Image by Werner Moser from Pixabay
মোটকথা হলো এখানে কমেন্টও আপনার একটি পোস্ট । তাই ভালো ভালো পোস্ট দেখে সেসব পোস্টে ভালো ভালো কমেন্ট করলে সেখান থেকেও আপনার আয় হবে । আমি এখানে একেকটি ভাল কমেন্টের জন্য ৪/৫ ডলারো আয় করতে দেখেছি। বড় বড় কমিউনিটি বা মেম্বারদের সুন্দর পোস্টগুলোতে আপনি আপনার মতামত ও পরামর্শ বা মুল্যায়নকে সুন্দর করে কমেন্ট করতে পারেন । একটি কমেন্টের জন্য আপনি বেশ ভালো লাইক পেয়ে যেতে পারেন । তাছাড়া এখানে কমিউনিটি ও বন্ধুদের সাথে যোগাযোগ বাড়াতে তাদের পোস্টগুলো যেহেতু পড়বেন তাই পড়ার পর মতামত কমেন্টে জানাবেন। ভাল লাইক পেতে পারেন।
৫। ডেলিগেশন থেকে আয়
আগেই বলেছি আপনার যদি এইচপি থাকে তাহলে আপনি সহজেই ভোট দিয়ে আয় করতে পারেন কিন্তু যদি আপনার হাতে সময় না থাকে কিন্তু যথেষ্ট এইচপি থাকে তবে আপনি কোন ভোটিং সার্ভিসকে ডেলিগেট করে রাখতে পারেন আপনার এইচপি । এতে করে তারা আপনার পক্ষ থেকে ভোট দিয়ে যে কিউরেশন রিওয়ার্ড পাবে সেখান থেকে আপনাকে আপনার অংশ বুঝিয়ে দিবে । তবে এক্ষেত্রে আপনাকে মাথায় রাখতে হবে ভালো কোনো কিউরেশন সার্ভিস ব্যবহার করতে হবে অন্যথায় আপনার এইচপি কে কোন খারাপ উদ্দেশ্য বা নিজেদের ফায়দা লুটার জন্য ব্যবহার করতে পারে । আমার পছন্দ এক্ষেত্রে @bdvoter @rocky1 @tipu এবং আমার জানামতে তারা সবসময় ভাল ভাল কনটেন্ট খুঁজে আপভোট করে থাকে । তাই আপনি এগুলো অথবা অন্য যেকোনো বড় ও ভাল ডেলিগেশন সার্ভিসে ডেলিগেট করে আপনার ইইচপি থেকে সহজেই রোজগার করতে পারবেন ।
Source: Image by Alexander Lesnitsky from Pixabay
অন্যান্য উপায়ঃ
এছাড়াও আপনি আরো যেভাবে এখান থেকে আয় করতে পারছেন তার সংক্ষিপ্ত বর্ননা নিচে তুলে ধরছি।
এডভারটাইজিং পাব্লিকেশনঃ আপনার পোস্টে কোন এড সার্ভিস যেমন এডসেন্স ইত্যাদি বা দেশীয় কোন এড পাব্লিশ করেও চাইলে আপনি আয় করতে পারছেন।
এফিলিয়েট মার্কেটিংঃ কারো পন্যের প্রচার আপনার পোস্টের মাধ্যমে করে আপনি আয় করতে পারবেন স্পন্সরশিপ থেকে
নিজের প্রোডাক্ট বিক্রিঃ আপনার যদি কোন পন্য থাকে তবে তা আপনি সরাসরি আপনার পোস্টের মাধ্যমে বিক্রি করতে পারছেন।
ফ্রিলান্সিংঃ আপনার যেসব স্লিল বা দক্ষতা রয়েছে তা আপনার পোস্টে দেখানোর মধ্যমে আপনি কারো কাছে কাজ পেয়ে যেতে পারেন। এখানে অনেকে বিভিন্ন কমিউনিটিতে মডারেটরের দায়িত্ব পালন করেও অতিরিক্ত আয় করছেন। আপনার দখতাকে শো করে আপনি আয়ের রাস্তা তৈরি বা হায়ার হয়ে যেতে পারছেন।
সরাসরি এডভারটাইজঃ আপনার পোস্টের মাধ্যমে সরাসরি এডও দিতে পারবেন।
সর্বোপরি আপনি অনেকগুলো ক্ষেত্র এক জায়গায় পেয়ে যাচ্ছেন । তাছাড়া কোন ভাল পোস্ট কে শেয়ার করে অর্থাৎ রিব্লগ করে আপনার ফলোয়ার যারা আছে তাদের মাঝে তথ্য পৌঁছে দিতে পারেন এবং এভাবে করে এনগেজমেন্ট বাড়বে এবং এটাও আপনার ভবিষ্যতের জন্য আয়ের ভাল একটা পথ তৈরি করবে। তো আর দেরি কেন । ঘরে বসেই বৈদেশিক মুদ্রা আয় করুন । নিজে স্বাবলম্বী হোন, দেশকে স্বাবলম্বী করুন । সবাই ভাল থাকবেন । কোন মতামত ও বলার থাকলে কমেন্টে জানাবেন । আমার লেখাটি সম্পুর্ন পড়ার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ ।
হাইভের বেসিক বিষয়ের উপর আমার বাংলায় লেখা কিছু পোস্টঃ
নিচের কোন টপিক সম্বন্ধে জানার প্রয়োজন হলে পড়ে আসতে পারেন।
আমার অভিজ্ঞতা ও নতুনদের জন্য দিকনির্দেশনা
গতানুগতিক সোশ্যাল মিডিয়ার সাথে হাইভের পার্থক্য
কীভাবে আপনার পোস্ট ফরমেট করবেন মার্কডাউন দিয়ে– পর্ব ১
হাইভে ডাস্ট কি ও কীভাবে তা সেভ করতে পারবেন
হাইভ (Hive), হাইভ পাওয়ার বা এইচপি (HP) ও এইচবিডি (HBD) নিয়ে বিস্তারিত
আমি কে
আমি বাংলাদেশে টেক্সটাইল ইঞ্জিনিয়ারিংয়ের একজন প্রভাষক এবং সদ্য বাবা। আমি আমার চিন্তাভাবনা এবং ধারণাগুলি আমার বন্ধুদের এবং সম্প্রদায়ের সাথে ভাগ করে নিতে ভালোবাসি। ইউটিউব, ডিটিউব, হাইভে ব্লগিং করতে ভালবাসি। আমি শেয়ার করতে চাই ওইসবকিছু যা আমি শিখেছি যাতে মানুয আমার থেকে কিছুটা হলেও উপকৃত হতে পারে। আমি আমার ব্লগে টেক্সটাইল, অনলাইন আয়, ও নানান রকম আকর্ষনীয় বিষয় নিয়ে কথা বলে থাকি। আমি সর্বদা একজন শিক্ষানবিস হিসেবে সবার থেকে শিখতে চাই ও এই কমিঊনিটির সাথে এগিয়ে যেতে চাই।
Upvote, Resteem and Follow me on hive @engrsayful
Find me on social media
Follow me on DTube
Follow me on Youtube
Follow me on ThreeSpeak
Follow me on Facebook
Follow me on Twitter