সময় মধ্যরাত। রাত শব্দটা একটা ছেলে শব্দ! শব্দের আবার ছেলে মেয়ে কি!! আছে আছে ;আমরা তো বলি না শুভ রাত! বলি শুভ রাত্রি। তাহলে রাত এতো মায়াবী কি করে হয়? ছেলেরা তো স্বচ্চ জলের মতন, নিচের বালি চিকচিক করে! কিন্তু না; রাত মেয়েই হবে হয়তো, নইলে এর তো কূল কিনারা খুঁজে পাওয়া মুশকিল হয়ে যাচ্ছে!
দুইহাজার বিশ সালের রাত, একটু কম ঘনো, মায়াও খানিকটা কম। চারদিকে আলো, রাত কোথায়!।শুধু কুকুরের ডাকগুলো কানে আসে, কাছে কিংবা দূরে। আমি শুয়ে ছিলাম, বসে ছিলাম, ফোন টিপছিলাম, কানে ছিলো হেডফোন। রাতের মায়া থেকে দূরে থাকবার জন্য যা যা উপকরণ লাগে সবই আমার সাথে ছিলো। তাই আমি অন্ধকার হাতারাচ্ছিলাম নাহ! অন্ধকার হাতরিয়ে কি লাভ! এতো কম ঘনো আধাঁর আমার ভালো লাগে নাহ, আধাঁর হতে হবে ঘনো কুয়াশার মতন, যে আধারে যেতেই শরীর ভিজে যাবে, আমাকে আর আমি চিনবো না তখন, মহাকাল আমাকে গ্রাস করবে, আমকে নিয়ে খেলা করবে! আহা কতো সুখিই না হতাম আমি?
শরীরে মেলানিন এর ঘাটতি হচ্ছে ইদানী, রাতে ঘুম না হবার দরূন! রাতের ক্ষুদা মড়ে যাচ্ছে! রাতের অনেক রকম ক্ষুদা থাকে জানেন তো! শারীরিক ক্ষুদা থাকে, থাকে মানুসিক ক্ষুদাও! শারীরিক ক্ষুদা সাময়িক, মানুসিক ক্ষুদা দীর্ঘস্থায়ী। রাতের সময়টাতে মানুসিক ক্ষুদার অস্তিত্ব আস্তে আস্তে বাড়তে থাকে! মন খোলা রাখলে সেই ক্ষুদা একদম শেষ পর্যায়ে উপনীত হয়! ব্যাথা এবং সুখ খুব তীব্র সে সময়ে!
সিগারেট ধরাতে গিয়ে ধরাচ্ছি নাহ! মনে হয়, যে বৈশিষ্ট্যমন্ডিত থাকে প্রকৃতি তাতে সে এই ক্যামিকাল ধোঁয়া পছন্দ করে নাহ! আশে পাশে কুকুর ঘেউ ঘেউ করে, কিছু বলে নাহ তেমন! শক্তি রিলিজের একটা নির্দিষ্ট মাত্রা আছে, তখন শ্বাস প্রশ্বাস একদম ধীর লয়ে বয়ে যায় শান্ত নদীর মতন! বোবা প্রাণিগুলো তখন আর আগুন্তকে অনিষ্টকারী মনে করে নাহ! চুপ করে পাশে শুয়ে থাকে!
আমার ঘরের একটা মাত্র সোফাটাকে আমি ভাবছি পেপে গাছের তলায় রাখবো! ওখান থেকে কাঁঠাল গাছটার ছায়া খুব ভালো দেখা যায়! ভালো কথা, রাতেও যে ছাঁয়া হয় জানেন! রাতের ছাঁয়া অঞ্চলটাতে ঘনত্ব বেশি থাকে। একটা হাস্যকর লজিক দেই! বলেন তো হিন্দুদে দেবী দূর্গা কালীতে রূপ নেয় কেনো! এটা আমি একটা রূপক ব্যাখ্যা দ্বারা করিয়েছি! এই ব্যাখ্যা অনেকের কাছেই হাস্যকর লাগতে পারে কিন্তু আমার কাছে মুল্যবান। যে সময়টাতে দূর্গা দেবী থেকে ধ্বংশকারী কালীতে রূপান্তরিত হয় সে সময়টাকে বৈশিষ্ট্যমন্ডিত করবার জন্য দেবী কালী হিসেবে আবর্তিত হয়। সত্যের প্রতিক হিসেবে, এবং একই সাথে মহাকালের প্রতিক হিসেবে!
কোন কিছুই দীর্ঘস্থায়ী নয়, রাতও দীর্ঘস্থায়ী হয় নাহ! দীর্ঘস্থায় শুধু মহাকাল, সময়ের পার্থক্য মানুষ বের করেছে, তাদের মনগড়া চিন্তা দিয়ে! সৃষ্টির আদিতে এবং শেষে সময়ই একমাত্র কনসটেন্ট থাকবে , বাকি সব পাল্টাবে কিন্তু সময় খুব রূঢ় এবং সুন্দর জিনিস। এবং সকল ধর্মগ্রন্থে এই সময়কেই সৃষ্টিকর্তা বলে দাবি করা হয়েছে!
আমি জ্ঞান নিয়ে বসে থাকি নাহ, কারন আমি অংক বুঝি নাহ! বই কলমের লেখা যারা পড়েই বুঝে যায় তারা অনেক ভাগ্যবান। আমি আমার ভেতরের ইমোশনের সংঘর্ষ চাই, আমি বুঝতে পারবো, অনুভব করতে পারবো এবং পরবর্তীতে খাতায় লিখলেও কিছু লিখতে পারবো হয়তো!
এভাবেই রাত গুলো পেড়িয়ে যাচ্ছে আমার ২৫ বছরের ছুঁই ছুঁই জীবনের রাত
বিঃ দ্রঃ বয়স একটু বেশি বলা ভালো, হা হা হা!
My broken @English for the description of midnight
You know as per the human civilization stands, we put aside a certain portion of time for ourselves to do our aged old traditional activity like eating our Dinner, reading, and then sleep. Those who married enjoy with their partner physically. It is a normal procedure for everyone though. Unmarried people , most of them actually , dream about their relationships , and from my opinion they dream about what they desire to have !
The assertions noted above, isn't the end of night! Night means something else from me. Here is the punch dialogue
If you wanna desire worldly things work in day, but if you think otherwise you may feel the night, Enjoy the beauty and try to make a connection with cosmic energy.
So, what is night? Do you feel the way I feel? Tell me more in comment section. Lets start a discussion and exchange our emotions.
Thank you for reading my post.
Take care
Engage yourself by exploring emotions