গাণিতিক পদ্ধতি :জনসংখ্যা অভিক্ষেপণের জন্য বিভিন্ন ধরণের পদ্ধতি রয়েছে। তবে মূলত তিনটি পদ্ধতিই বেশী ব্যবহৃত হয়।তিনটি পদ্ধতির মধ্যে গাণিতিক পদ্ধিতিই বেশি কার্যকর।যে সকল দেশে মূখ্য জনতাত্ত্বিক তথ্যের নিবন্ধন পদ্ধতি অর্থাৎ জন্ম ও মৃত্যু নিবন্ধীকরণের পদ্ধতি নেই অথচ আদমশুমারি কার্যক্রম প্রচলিত আছে সেখানে জনসংখ্যার অভিক্ষেপণের জন্য গাণিতিক পদ্ধতি ব্যবহার করা যায়।জনসংখ্যার অভিক্ষেপণের বেলায় গাণিতিক পদ্ধতিতে বীজগাণিতিক সমীকরণেরর ব্যবহার করা হয়।এক্ষেত্রে বিভিন্ন অনুমিতির ভিত্তিতে গাণিতিক সমীকরণ ব্যবহারের সুপারিশ করা হয়।