বিশ্বে বিভিন্ন দেশে কলকারখানা রয়েছে, এই সব কলকারখানা থেকে প্রচুর পরিমানে ময়লা সৃষ্টি হয়, যেটা পরিবেশের জন্য হ্মতিকর। পরিববেশ দূষন করে কারখানার দূষিত পানি নদিতে ফেলা হয়, সেহ্মেত্রে নদীর পানি দূষিত হয় তাতে নদীর মাছ ও মারা যায়,তাছাড়া নদীতে জলযান রয়েছে যেমন জাহজ, স্পিরিং বোর্ড, কার্গো ও সিপ রয়েছে, এই সব জলজানের জালানি তেল, মবিল ফেলে নদীতে পানি দূষিত করা হয়,
বিভিন্ন সময় বন জঙ্গলে আগুন দিয়ে পুরে আছাগা পরিষ্কার করা হয়ে এতে পরিবেষের প্রচুর হ্মতি হয়।
ইটের ভাটা কালো ধোয়া বায়ু দূষিত করে, তাছাড়া ইটের ভাটা কালো ধোয়া বাতাস সাথে মিশে যায় এবং বাতাসের সাথে ঘুরে বেড়ায়, যখন মানুষ নিশ্বাস নেয় তখন দূষিত বায়ু মানব দেহে প্রবেশ করে তাতে মানুষের শ্বাস কষ্ট, হাপানী, ক্যান্সার রোগে আক্রান্ত হয়।
পরিবেষ দূষর অনেক প্রকার আছে এবং তা লিখতে গেলে ও বলতে গেলে অনেক সময় দরকার, তাই আমি অল্প কিছুর
ভিতর সমাপ্ত করলাম।
পরিবেশ দূষন মুক্ত করতে কি কি করনীয় তা নিচে বর্ননা দেওয়া হলো।
- বায়ু দূষণ রোধ করুন
১.বাড়ি, কারখানা, গাড়ি থেকে ধোঁয়া নিঃসরণ কম করার চেষ্টা করুন।
২ আতসবাজি ব্যবহার করবেন না।
৩ জঞ্জাল ডাস্টবিনে ফেলুন, পোড়াবেন না।
৪ থুতু ফেলার জন্য আলাদা জায়গা বা সব সময় জল দিয়ে ধুয়ে দেওয়া যায় এমন জায়গা ব্যবহার করুন।
৫ সবাইকে বায়ু দূষণ সংক্রান্ত সমস্ত আইন মেনে চলার কথা বলুন।
- জল দূষণ রোধ করুন
১ গোষ্ঠীর জলের উৎস কল, কুয়ো বা অন্য কোনও জলাধারের কাছে জঞ্জাল ফেলবেন না।
২ সাধারণের ব্যবহার্য জলের পাইপে ফুটো করবেন না।
৩ কেবলমাত্র অনুমোদিত জায়গায় প্রতিমা বিসর্জন দিন।
৪ সবাইকে জল দূষণ সংক্রান্ত সমস্ত আইন মেনে চলার কথা বলুন।
- রাসায়নিক দূষণ রোধ করুন
১ রাসায়নিক সারের বদলে জৈব সার ব্যবহার করুন।
২ পলিথিনের বদলে কাগজ ব্যবহার করুন।
পলিয়েস্টারের বদলে সুতি ও পাট ব্যবহার করুন।
৩ ঠিক ভাবে পলিথিনের ব্যাগ নষ্ট করার ব্যবস্থা করুন।
৪ আরও গাছ এবং উদ্ভিদ লাগান।
৫ রাসায়নিক পদার্থ জনিত দূষণ সংক্রান্ত সমস্ত আইন সবাইকে মেনে চলার কথা বলুন।